ঢাকার বিখ্যাত শর্মা - An Overview

প্রসিদ্ধ খাবার: লুচি ডাল, হাফফ্রাই ডিম অমলেট। প্রাপ্তিস্থান: নর্থব্রুক রোড, বাংলাবাজার

একে আবার জাদুর শহর বা নিয়ন বাতির শহর ও বলা হয়।এটি দক্ষিণ এশিয়ার অন্যতম মেগাসিটি নামেও পরিচিত।

কাওয়ালির এই আসর মাহফিল-ই-সামা নামে পরিচিত। মূলত দক্ষিণ এশিয়ার সুফি মাজার বা দরগাহে কাওয়ালি পরিবেশিত হয়।

৭৩. অমূল্য মিষ্টান্ন ভান্ডারের (শাঁখারীবাজার) হালুয়া, পরোটা, সন্দেশ।

ছবির ক্যাপশান, কাওয়ালি গানগুলো অনেকটা ঈশ্বরের সাথে কথোপকথনের মতো হয়

মতিঝিল, চকবাজার,নবাবপুর,নিউমার্কেট, ফার্মগেইট ইত্যাদি।

এই ব্যান্ডে, দুটি সম্পূর্ণ ভিন্ন ধারার সংগীত, ঐতিহ্যবাহী কাওয়ালি এবং পাশ্চাত্য রককে একত্রিত করা হয়েছে।

২৫. মোহাম্মদপুরে সেন্ট জোসেফ স্কুলের গেটে এক মামার চানাচুর মাখা।

ঢাকা মহানগরী এলাকার জনসংখ্যা প্রায় ২ কোটি ১০ লক্ষ। জনসংখ্যার বিচারে ঢাকা দক্ষিণ এশিয়ার দ্বিতীয় বৃহত্তম এবং বিশ্বের সপ্তম বৃহত্তম শহর।জনঘনত্বের বিচারে ঢাকা বিশ্বের সবচেয়ে ঘনবসতিপূর্ণ শহর; ৩০৬ বর্গকিলোমিটার আয়তনের এই শহরে প্রতি বর্গকিলোমিটার এলাকায় ২৩ হাজার লোক বাস করে।

প্রসিদ্ধ খাবার: তেহারি, আস্ত মোরগের বল এবং বিরিয়ানি। প্রাপ্তিস্থান: ৮৩ নাজিমুদ্দিন রোড

ভ্রমণ সংক্রান্ত যে কোন তথ্য ও আপডেট জানতে ফলো করুন আমাদের ফেসবুক পেইজ এবং জয়েন করুন আমাদের ফেসবুক গ্রুপে।

নুসরাত ফতেহ আলী খানের ভাগ্নে, ওস্তাদ মাহবুব ফরিদ আকরাম খান মাজারে কাওয়ালি পরিবেশনা করতে গিয়ে বিবিসিকে বলেন, “আমরা এখানে পারফর্ম করে বড় হয়েছি, website এখনো নতুন সংগীত রচনা বা নতুন কিছু করার আগে আমরা এই সাধকের অনুমোদন নেই। বাবা ফরিদ সেই যোগসূত্র যা আমাদের সবাইকে আবদ্ধ করে।”

আসরে একজন প্রধান কণ্ঠশিল্পী থাকেন। আশেপাশে থাকেন বেশ কয়েকজন পার্শ্ব গায়ক। মূল গায়কের পাশাপাশি অন্যরা পালাক্রমে বিভিন্ন সুরে বুনন করেন।

প্রকাশিত: ০১:৩০ পিএম, ১৪ জানুয়ারি ২০২০

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *